হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে থাকে।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে থাকে তা জানতে হলে পুরো কন্টেন্টি
পড়তে হবে। হোমিও ঔষধ পরীক্ষা কালে দেখা যায় কোন ব্যক্তির মধ্যে ৭/৮ লক্ষণ
প্রকাশ করেছে এবং কোন ব্যক্তির মধ্যে ৪/৫টি লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং কোন ব্যক্তির
মধ্যে ২/১টি লক্ষণ প্রকাশ করে। এর একমাত্র কারণ হচ্ছে প্রত্যেক মানুষের
ব্যক্তির নিজস্ব স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই ওই ওষুধটির প্রতি তাদের লক্ষণ
সৃষ্টির প্রবণতা ভিন্ন হয়।
তাই বলা যায় হোমিওপ্যাথিতে রোগের নাম এক হলেও একটি নির্দিষ্ট ঔষধ সকলের উপর
প্রয়োগ করা যায় না অর্থাৎ হোমিওপ্যাথিতে রোগ নয় রোগির চিকিৎসা করা হয়। রোগকে
নয় রোগিকে চিকিৎসা করা হয়।
সূচীপত্র ঃ
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে থাকেঃ
- হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে থাকে
- দর্শনের লক্ষ ও উদ্দেশ্য
- হোমিওপ্যাথি একটি আদর্শ আরোগ্য কলা
- রোগী কাকে বলে?
- রোগশক্তি ও ঔষধ শক্তির ক্রিয়া
- হোমিওপ্যাথিতে ক্ষুদ্রতম মাত্রা অধিকতর কার্যকর
- স্বাস্থ্য রক্ষায় জীবনী শক্তির ভূমিকা
- ঔষধ পূণঃ প্রয়োগের জটিলতা
- বিজ্ঞানের সাথে দর্শনের সম্পর্ক
- শেষ কথাঃ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে থাকে
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে থাকে তা জানতে হলে আগে হ্যানিম্যানকে চিনতে হবে। হ্যানিম্যান ছিলেন একজন প্রকৃত চিকিৎসা বিজ্ঞানী। কোন ধারণাকে তিনি একতরফা
ভাবে গ্রহণ করতে পারেননি। তার চিকিৎসা দর্শন আয়ুর্বেদিক, ইউনানী প্রভৃতি
চিকিৎসা দর্শনের সম্পূর্ণ বিপরীত তিনি তার চিকিৎসা শাস্ত্রের নাম রাখেন
হোমিওপ্যাথিক। ইহা একটি যুক্তিসঙ্গত চিকিৎসা কলা। তার মতে রোগ দেহে নয় জীবনে
শক্তিকে আক্রমণ করে। তার ফলেই দৈহিক ও মানসিক বিকৃত লক্ষণ প্রকাশ করে। রোগশক্তি
একটি সুক্ষ শক্তি সুতরাং ঔষধের শক্তি ও সুক্ষ শক্তি হতে হবে তাহলেই তা কার্যকর
হবে।
চিকিৎসা দর্শনের যে শাখায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার বিষয়বস্তু নিয়ম নীতি আদর্শ
সহ নিম্নোক্ত বিষয়গুলি সম্পর্কে জানা যায় তাকে হোমিওপ্যাথিক দর্শন বলে। এক
রোগ প্রতিরোধ ও রোগ আরোগ্যে জীবনী শক্তির ভূমিকা। সুস্থ ও অসুস্থ দেহে
সূক্ষ্ম মাত্রার ঔষধ নিম্ন উচ্চ শক্তি সম্পন্ন ঔষধের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া।
রোগের মৌলিক কারণ। রোগ, রোগী ও চিকিৎসকের সম্পর্ক। কিভাবে, কখন, কোন ঔষধ
প্রয়োগ করলে রোগী সেরে ওঠে। রোগ আরামের জন্য প্রাকৃতিক নীতির ওপর নির্ভর করে
সুনির্দিষ্ট নীতি প্রনয়ন করে।
দর্শনের লক্ষ ও উদ্দেশ্য
দর্শনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল অসীম জ্ঞান লাভ করা ও বস্তুর কোন বিশেষ প্রকৃতির
দিকে অবগত হয়েছে চেনাও বুঝতে পারা। দর্শন বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত লৌকিক
সত্যের ও নীতির উপরে দাঁড়িয়ে লৌকিক চিন্তা চালাই এবং তর্ক বিষয়ে আদর্শ
যুক্তির দ্বারা দৃশ্য জগতের বাইরে অবস্থিত জানার চেষ্টা করে। দর্শন সমগ্র
বিশ্ব সম্বন্ধে প্রকৃত ধারণা লাভের ও সকল বিরোধ অবসানে যথার্থ যুক্তি সঙ্গত
জ্ঞান লাভের চেষ্টা চালাই।
দর্শন জীবনের আলোচনা ও পর্যালোচনা করে। তাই পারিবারিক সামাজিক রাষ্ট্রীয় তথা
সমগ্র মানব জীবনের বিভিন্ন স্তরের মানুষের প্রকৃতি নিয়ে আলোচনায় ইহার
উদ্দেশ্য। বিশ্ব জগতের সৃষ্টি আধ্যাত্মিক ই হলো কি করলো কি শিকর্তা ও তার
অস্তিত্ব, তার সান্নিধ্য লাভ, ধর্মীয় মতবাদ সকল প্রকারের যুক্তি তর্ক সব
কিছু জ্ঞান আহরণ অনুশীলন এবং মতবাদকে ভালোবাসার উপায় সম্বন্ধে শিক্ষা দান করা
দর্শনের মূল লক্ষ্য।
হোমিওপ্যাথি একটি আদর্শ আরোগ্য কলা
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানে শক্তি কৃত ঔষধ বেশি মাত্রায় সুস্থ দেহের
প্রয়োগ করিলে সুস্থ দেহে এমন কতগুলো অস্থায়ী শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ
সৃষ্টি হয়। এ লক্ষণ গুলোর অধিকাংশ লক্ষণের সদৃশ লক্ষণ যদি কোন প্রাকৃতিক
প্রাকৃতিক রোগের আক্রান্ত রোগীর মধ্যে দেখা যায় তাহলে ওই ঔষধ শক্তি কৃত করে
সুখ মাত্রায় প্রয়োগ করলে রোগী আরোগ্য হয়। কলা মানে কোন কিছু করার পদ্ধতি বা
কোন কাকে বিজ্ঞানভিত্তিক উপায়ে সুনির্দিষ্ট নিয়ম নীতি নির্ধারণ করে।
তাই উল্লেখিত হোমিওপ্যাথিক আরোগ্য নীতি গুলি হোমিওপ্যাথি একটি আদর্শ আরোগ্য
কলা তা প্রমাণ করে যেমন: ১। সদৃশ নিয়মে চিকিৎসা করা। ২. সুস্থ দেহে ওষুধ
পরীক্ষা করে তার ফলাফল লিপিবদ্ধ করা হয়। ৩. ঘর তো মদন ও জাপানি মাধ্যমে
বস্তুর কৃত্রিম শক্তিকে গতি শক্তিতে রূপান্তর করা হয়। ৪. প্রতিবার
একটিমাত্র ঔষধ মানে একক ঔষধ প্রয়োগ করা হয়। ৫. সত্যি সূক্ষ্ম ও
পরিপ্রকৃত মাত্রায় রোগীর ব্যক্তিসতাংশ ও ঔষধের সত্তা স্বতন্ত্রভাবে প্রয়োগ
করা হয়। অর্থাৎ রোগ নয় রোগীকে আংশিক ভাবে নয় সামগ্রিকভাবে চিকিৎসা করা
হয়।
রোগী কাকে বলে?
দৈহিক ও মানসিক কষ্ট পরিবর্তিত অনুভূতি মেজাজ স্বভাব এবং রোগের সহ সমস্ত
ব্যাক্তিটিকেই রোগী বলা হয়। সবদিক বিবেচনা করে রোগের প্রতিনিধি হলো রোগী।
হ্যানিম্যান শুধু চিকিৎসা দার্শনিক ছিলেন না তিনি চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও চিকিৎসা
দার্শনিক ছিলেন। তাই দার্শনিক চিন্তা চেতনা থেকে তিনি বলেছেন “রোগীকে চিকিৎসা
কর রোগকে নয়”। রোগী একটি দেহ নয় রোগীর সমগ্র মানব সত্তার পুরো অংশকে
বোঝায়।
রোগশক্তি ও ঔষধ শক্তির ক্রিয়া
রোগশক্তি: যে অদৃশ্য অশুভ শক্তি জীবনের শক্তিকে আক্রমন ও পরাজিত করে
দেহে প্রভাব বিস্তার করে দৈহিক মানসিক বিকৃতি ঘটায় কাজ তাকেই রোগশক্তি বলা
হয়। শক্তি বীনা বাধায় দেহে প্রবেশ করতে পারেনা তাকে জীবনের শক্তিকে পরাজিতা
করতে হয়। রোগশক্তি অশুভ শক্তি। এই শক্তিকে বাড়ানো বা কমানো যায় না। এই
শক্তির কার্যকাল স্থায়ী থাকতে পারে। কখনো কেউ ইচ্ছাধীন ভাবে বাড়াতে বা
কমাতে পারেনা।
ঔষধ শক্তি: যখন রোগী রোগের দ্বারা বা রোগশক্তির দ্বারা আক্রান্ত হয়
তখন বাইরে থেকে যে ঔষধ শরীরে প্রবেশ করিয়ে ও যে শক্তির প্রভাবে রোগশক্তি
দ্রবীভূত হয় তাই ঔষধশক্তি। এই শক্তি শুভ শক্তি বলা হয়।। প্রয়োজনে
ওষধের শক্তিকে বাড়ানো বা কমানো যায়। পোশাকশক্তি দেহের রোগ উৎপাদন ও রোগ
নিরাময় করতে পারে। এর ক্রিয়াকাল বা এর কার্যকাল অস্থায়ী। শরীরে বাসা ভাতে
বা রোগীকে আক্রমণ করে কখনোই ঔষধ শক্তি প্রয়োগ করা হয়।
হোমিওপ্যাথিতে ক্ষুদ্রতম মাত্রা অধিকতর কার্যকর
রোগলক্ষণের সাথে ঔষধের লক্ষণের মিল থাকায় ঔষধ রোগের স্থানে অবস্থান
করে রোগকে দেহ হতে বিতাড়িত করে। রোগ শক্তিকে ধ্বংস করতে রোগশক্তির সমপরিবাহনের
চেয়ে কিছু বেশি ওষুধ শক্তির প্রয়োজন হয়। উৎপত্তির অবশিষ্ট শক্তির তখন
জীবনীশক্তিকে আক্রমণ করে, ফলে লক্ষণ এর বৃদ্ধি পায় যাকে হোমিওপ্যাথিক
বৃদ্ধি বলে। এ বৃদ্ধি যদিও স্বল্প সময়ের জন্য তাও ঔষধের সমপরিমাণ বা মাত্রা যত
ক্ষুদ্র হবে হোমিওপ্যাথিক বৃদ্ধির তত সামান্য ও ক্ষণস্থায়ী হবে।
ঔষধের মাত্রা বেশি হলে তো বৃদ্ধির দীর্ঘকাল থেকে দিদিকে দুর্বল করে ফেলে। তাই
ক্ষুদ্রতম মাত্রা অধিকতর কার্যকর। ওষুধের মাত্রা যদি বিপদ হয় তাহলে সুস্থ
দেহে এর প্রাদুর্ভাব ঘটে। কিন্তু অসুস্থ দেহে যদি স্থূলমাত্রার পরিবর্তে
ক্ষুদ্রতম মাত্রা ব্যবহার করা হয় তাহলে ওষুধ বেশি কার্যকর। তাই আমরা
হোমিওপ্যাথি চিকিৎকে দেখি স্থুল মাত্রা ব্যবহার করে না ক্ষুদ্রতম মাত্রায় বেশি
কার্যকর হয়।
স্বাস্থ্য রক্ষায় জীবনী শক্তির ভূমিকা
সুস্থ অবস্থায় জীবনে সত্যিই আমাদের দেহের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ এবং নিখোঁজ
শৃঙ্খলভাবে নিয়ন্ত্রণ করে যে আমরা কোন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কার্যক্রম বা কাজ
বুঝতেই পারিনা। ফলে নিরবে আমাদের দেহের বৃদ্ধি পুষ্টি ও ক্ষয় পূরণ হচ্ছে। আমরা
কথা বলি সারাদিন জাগতিক সব কাজকর্ম করে চলে থাকি। দেহের কোন রোগ জীবাণু প্রবেশ
করলে জীবনের শক্তি তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
দেহে যখন জীবাণু প্রবেশ করে তখন জীবনের শক্তির তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করে চুন
তুলে জীবনের সবথেকে পরাজিত করিয়া রোগ শক্তি দেহে রোগ উৎপাদন করলে জীবনের শক্তি
ও মানসিক লক্ষণ গুলি বাহিরে প্রকাশ করে সাহায্য কামনা করে। যখন জীবনে
শক্তি আমাদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করে অর্থাৎ শারীরিক ও মানসিক লক্ষণগুলি
বাইরে প্রকাশ করে তখন আমরা ওসব সেবন করি রোগ ধ্বংস হয় জীবনে সত্যিই ভারমুক্ত
হয়ে আবার স্বাভাবিক কাজে ফিরে আসতে শুরু করে।
ঔষধ পূণঃ প্রয়োগের জটিলতা
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে থাকে এখানে এখন আমরা এখন ঔষধ
বারবার রোগের জটিলতা গুলি কি কি তা নিয়ে আলোচনা করব। ঔষধ বারবার প্রয়োজন
উদ্দেশ্য হলো উপশম ক্রিয়া দ্রুত করা এবং হোমিওপ্যাথিক কমিয়ে রোগী কষ্ট লাঘব
করা। বারবার প্রয়োগের শর্ত হলো পূর্ববর্তী ওষুধটির সর্বতভাবে হতে হবে ফলে
রোগীর মানসিক শারীরিক লক্ষণ গুলি হ্রাস পেতে থাকবে এবং প্রতিবার ঔষধের শক্তি
বৃদ্ধি ও মাত্রা আরও সূক্ষ্মতা হবে।
কিন্তু যদি ওষুধটির সদৃশ না হয় বা উহার শক্তি ও মাত্র পরিবর্তন না করা হয়
তাহলে নানা জটিলতার সৃষ্টি হয়। কোন একটি ঔষধ শক্তি প্রথমবার প্রয়োগ করার পর
জীবনে সত্যি তা বিনা শর্তে গ্রহণ করে। ওষুধটি জীবনে শক্তির উপর প্রত্যাশিত
পরিবর্তন সাধন করে। কিন্তু বারবার একই শক্তির ঔষধ করলে ঔষধ তার ক্ষমতার
নির্দিষ্ট লক্ষণ গুলি খুঁজে পাই না। ফলে নিজস্ব লক্ষণ রোগীর অবশিষ্ট লক্ষণের
সাথে মিলে নতুন কতকগুলি লক্ষণ প্রকাশ করে। প্রাথমিক লক্ষণ এর সদৃশ্য নয় তাই
বারবার ফলে ওষুধের লক্ষণ গুলি স্থায়ী লক্ষণে পরিণত হয় যা রোগীর অবস্থা দিন
দিন অবনতির দিকে যেতে থাকে।
বিজ্ঞানের সাথে দর্শনের সম্পর্ক
বিজ্ঞান: এখানে আমরা আলোচনা করব বিজ্ঞানের সাথে দর্শনের কোন সম্পর্ক
আছে কিনা। তবে যাচাই করে করবেন কি আর দর্শন কি বিজ্ঞানের দর্শন কি এক হতে
পারে। কোন মতবাদ বা ধারণা যখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা দ্বারা সত্য বলে প্রমাণ করা
যায় পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে একই নিয়মে পরীক্ষা করলে একই সত্য পাওয়া যায়
তখন তাকে বিজ্ঞান বলে। আগুনে হাত দিলে হাত পড়ে ফুসকা পড়ে যায় কিন্তু মৃতদেহ
পোড়ালে ফুসকা পড়ে না।
দর্শন: জীবন ও পৃথিবীর সাথে জড়িত বিভিন্ন সমস্যার যুক্তিপূর্ণ
ব্যাখ্যা ও সমালোচনাকে দর্শন বলে। দর্শনের কাজ হল যুক্তিপূর্ণ ব্যাখ্যা ও
সমালোচনা। জীবন্ত মানুষের মধ্যে জীবনে শক্তি সচল থাকে। আগুনের ক্রিয়ার ফলে দেহ
পুড়ে যায়-। জীবনের শক্তি তার প্রতিক্রিয়ায় দেহের পুরস্কার তৈরি করে।
কিন্তু মৃতদেহে যেহেতু জীবনের শক্তি নাই তাই ফোসকা পড়ে না। দর্শন হলো
বিজ্ঞানের বিজ্ঞান বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে বিজ্ঞান আহরণ করে তার সমন্বয়
সাধন করাই হলো দর্শনের আসল উদ্দেশ্য।
শেষ কথাঃ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে
এতক্ষণ আমরা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় দর্শন যেভাবে কাজ করে এই বিষয়টা জানার
চেষ্টা করলাম। তো বিষয় নিয়ে যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে। বা কোন পরামর্শ থাকে
তাহলে আমাদের যোগাযোগ পেজে অবশ্যই যোগাযোগ করবেন।দর্শন ও বিজ্ঞান হোমিওপ্যাথিক
চিকিৎসার অন্যতম দুটি বিষয় কোন বিষয় ছেড়ে কোন বিষয়কে গ্রহণ করার কোন উপায়
নাই। তাই একটি আরেকটির সাথে অবশ্যই সম্পর্ক বিদ্যমান।
দ্যা বঙ্গবাজ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url